জ্বিন-ভুত হতে নিরাপদ থাকার তদবীর
১নং-
اَلْحَفِيْظُ (আল হাফিযু) এই নাম খানা ১০১ বার লিখে সঙ্গে রাখলে সকল প্রকার বিপদ হতে রক্ষা পাওয়া যায়। বাঘ, ভাল্লুক, জ্বিন-ভূত তার কোন অনিষ্ট করতে পারে না।
২নং-
নিম্নোক্ত আয়াত লিখে তাবিজ বানিয়ে ব্যবহার করলে জ্বিন-ভূত তার উপর আছর করতে পারে না।
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ- حم – عسق – كَذٰلِكَ يُوحِي إِلَيْكَ وَإِلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِكَ اللَّهُ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ-
(সূরাঃ শুরা, আয়াতঃ ১-৩)
৩নং-
মেশক জাফরান কালি দ্বারা লিখে সঙ্গে রাখবে
بحرمة يمليحا مسلمينا كشفظ يونس تبيونس يوانس يونس اذرا فطيونس بولس وكلبهم قطمير-
৪নং-
ঘরে বসে নিম্নের আয়াত পাঠ করলে জ্বিন-ভুত হতে নিরাপদে থাকবে।
فَإِذَا اسْتَوَيْتَ أَنتَ وَمَن مَّعَكَ عَلَى الْفُلْكِ فَقُلِ الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي نَجَّانَا مِنَ الْقَوْمِ الظَّالِمِينَ- وَقُل رَّبِّ أَنزِلْنِي مُنزَلًا مُّبَارَكًا وَأَنتَ خَيْرُ الْمُنزِلِينَ-
বাড়ীতে জ্বীনে ঢিল মারলে
যে বাড়ীত জ্বীনে ঢিল মাবে, নিম্নের নকশাটি মেশক জাফরান দ্বারা লিখে পানির কলসীর ভিতরে দিয়ে ধৌত করে সে বাড়ীর ছাদে বা যেখানে যেখানে সন্দেহ হয় সেখানে সেখানে ছিটিয়ে দিবে। ইনশা আল্লাহ জ্বীনের উপদ্রুপ বন্ধ হয়ে যাবে।
٧٨٦
ف |
٢ل م ا ع |
ع |
دى |
ف |
ل |
ك |
ى |
ك |
د |
م |
ق |
ه ح ا |
ى |
بدوح |
بدوح |
জ্বীনগ্রস্থের আরোগ্যের তদবীর
১নং-
জ্বিনগ্রস্থ রোগীর গলায় ধারণ করালে আল্লাহর রহমতে আরোগ্য হবে।
٧٨٦
٢٣٦٨٩٤ |
٢٣٦٩١٨ |
٢٣٦٩١٥ |
٢٣٦٩١٢ |
٢٣٦٩١٦ |
٢٣٦٩١١ |
٢٣٦٨٧٥ |
٢٣٦٩١٧ |
٢٣٦٩١١ |
٢٣٦٩١٣ |
٢٣٦٩١١ |
٢٣٦٨٩٦ |
٢٣٦٩١٩ |
٢٣٦٨٩٧ |
٢٣٦٨٩٩ |
٢٣٦٩١٤ |
২নং-
জ্বিনগ্রস্থ রোগীর গলায় ধারণ করালে আল্লাহর রহমতে আরোগ্য হবে।
٧٨٦
١٣٧٥١٩ |
١٣٧٥٣٢ |
١٣٧٥٣٠ |
١٣٧٥٢٦ |
١٣٧٥٣١ |
١٣٧٥٢٥ |
١٣٧٥٢٠ |
١٣٧٥٣٢ |
١٣٧٥٢٤ |
١٣٧٥٢٨ |
١٣٧٥٢٥ |
١٣٧٥٢١ |
١٣٧٥٣٤ |
١٣٧٥٢٣ |
١٣٧٥٢٣ |
١٣٧٥٢٥ |
৩নং-
নিম্নের তাবিজটি লিখে জ্বীনগ্রস্ত রোগীর গলায় বা কোমরে বেঁধে দিবে আল্লাহর রহমতে তিনদিন পরে আগের মত ভাল হয়ে যাবে, এ তদবীরটি পরীক্ষিত।
٧٨٦
٧ |
٦ |
٩ |
٨ |
٤ |
٤ |
٢ |
١٠ |
٥ |
Leave a Reply