ভালবাসা লাভের তদবীর

১নং-

বশীভুত ও বাধ্য করার তদবীর

يَا مُقَدِّمُ (ইয়া মুকাদ্দিমু) এই পবিত্র নাম ৯ বার পড়িয়া ১টি ফুঁক এরূপ ৩ বারে ৩ টি ফুঁক দিয়া মিষ্টি দ্রব্যে ফুঁক দিয়ে খাওয়াবে।

২নং তদবীরঃ

নিন্মোক্ত তাবিজটি স্বর্ণের মাদুলীতে ভরিয়া ডান হাতে ধারণ করবে। এতে তাবিজধারী ব্যক্তি ছাড়া মাশুকার মনে এক পলকের জন্যও অন্য কারো খেয়াল আসবে না।

٧٨٦

٢		٢
١٠	٩
٣
٨	٨	٧
٤

৩নং তদবীরঃ

বশীকরণ নকশা

٧٨٦

٧	١٨	١١	٨	١٨	١٨	١١
=	١١	١٨	٣	٩	١١	ع
١١٥	١١١	ع	١٩	٤	٩١	١١١
٩١٥	١١	٨	١ع٤	=	٦	١١
١١٠	x	٩١	x	لا٥	x	١١٥
x	٨٨١	٤	١١	لا٢	١٨	x
x	اساعة	x	x	x	٥٨	x

فلان بن فلان على حب فلان بنت فلان

৪নং তদবীরঃ

সলিতা বানিয়ে তিলের তেল মিশিয়ে জালাবে।

٧٨٦

١٤	١	٨	١١
٧	١٢	١٣	٢
٩	٦	١٣	١٦
٤	١٥	١٠	٥

فلان بين فلان

৫নং-

দুই জনের মধ্যে ভালবাসা স্থাপনের জন্য নিচের নকশাটি লিখে পানিতে গুলে উভয়কে পান করাবে। অথবা মাদুলীতে ভরে উভয়ের হাতে ব্যবহার করাবে।

٧٨٦

٨٠	٢	١٠
٩	٧	٤
٣	١١	٦
على حب	فلان بن	فلان

৬নং-

ওযূ করে নকশাটি লিখবে। তারপর মাটির নতুন লোটার মধ্যে তা রাখবে। সামান্য চিনি মিশিয়ে তাকে আগুণের মধ্যে দাফন করবে।যেন আগুনে পাত্রটি গরম হতে থাকে।

٧٨٦

٣٦٥	٣٧٩	٣٧٦	٣٧٣
٣٧٧	٣٧٢	٣٦٦	٣٧٨
٣٧١	٣٧٤	٣٨١	٣٦٧
٣٨٠	٣٦٨	٣٧٠	٣٧٥

الحب فلان ابن فلان على حب فلان ابن فلان-

৭নং-

সাতটি সুগন্ধি ফুল নিয়ে প্রত্যেক ফুলের উপর সাতবার নিম্নের আয়াত পাঠ করে দম দিবে। উভয়ের নাম এবং উভয়ের মাতার নাম উল্লেখ করতে হবে। তারপর সে ফুল মাশুককে দিবে সে যেন ফুলের সুগন্ধি নাকে নেয়।

وَلَقَدْ فَتَنَّا سُلَيْمَانَ وَاَلْقَيْنَا عَلٰى كُرْسِيِّهِ جَسَدًا ثُمَّ اَنَابَ

৮নং-

সকলের ভালবাসা পাওয়ার তাবীজ

যদি কোন ব্যক্তি নিন্মোক্ত তাবীজটি সঙ্গে রাখে, তবে সমস্ত মাখলুক তার বাধ্যগত হবে এবং তাকে ভালবাসবে।

٧٨٦

سســـــــــــــــــــــــــــــــــــــــــــن

س ٨ س

৯নং-

নিচের আয়াত শরীফ পাঠ করে মিষ্টি জাতীয় কোন বস্তুর উপর দম করে খাওয়াবে।

بسم الله الرحمن الرحيم

اِنَّا جَعَلْنَا فِيْ اَعْنَاقِهِم اَغْلَالًا فَهِىَ اِلٰى الْاَذْقَانِ فَهُمْ مُّقْمَحُوْن- وَجَعَلْنَا مِنْ بَيْنِ اَيْدِيْهِمْ سَدَّا وَمِنْ خَلْفِهِمْ سَدًّا فَاَغْشَيْنَاهُمْ فَهُمْ لَا يُبْصِرُوْنَ-

১০নং-

দুই ব্যক্তির মধ্যে বন্ধুত্ব স্থাপন করাতে চাইলে নিচের পবিত্র আয়াত শরীফ লিখে পানির মধ্যে বা কোন মিষ্টি জাতীয় খাদ্যের মধ্যে দম করে সেবন করালে ইনশাআল্লাহ উভয়ের মধ্যে বন্ধুত্ব হয়ে যাবে।

اِنَّمَا تُنْذِرُ مَنِ اتَّبَعَ الذِّكْرَ وَخَشِىَ الرَّحْمٰنَ بِالْغَيْبِ فَبَشِّرْهُ بِمَغْفِرَةٍ وَّاَجْرٍ كَرِيْمٍ- اِنَّا نَحْنُ نُحْيِي الْمَوْتٰى وَنَكْتُبُ مَاقَدَّمُوْا وَاَثَارَهُمْ- وَكُلَّ شَئٍّ اَحْصَيْنَاهُ فِىْ اِمَامٍ مُّبِينَ-

১১নং-

নিচের যেকোন একটি তাবিজ জাফরানের কালি দ্বারা লিখে শরিষার তেলের আগুনে জ্বালাবে।

٧٨٦

قل	هو	الله	احد
الله	الصمد	لم	يلد
ولم	يولد	ولم	يكن
له	كفوا	احد	الله

٧٨٦

١١٢١٦١

١١٥٥

١١٤

٩١١٢٥

ى ج

১২নং-

নিচের তাবিজটি রুটিতে লিখে কুকুরকে খাওয়াবে

٦	١٦	١١	١
٣	٩	١٨	٤
١٧	٧	١٠	١٠
٨	٢	ع	١٩

১৩নং-

যদি কোন ব্যক্তি কাউকে নিজের প্রতি আকৃষ্ট করতে চায়, সে শুক্রপক্ষের জুমআর দিন থেকে আরম্ভ করে ৪০ দিন পর্যন্ত দৈনিক ৪০ বার নিচের দোয়াটি পড়বে। প্রথম হতে শেষ পর্যন্ত উদ্দিষ্ট ব্যক্তিকে এমনভাবে মনে রাখবে, যেন সে তার সম্মুখে হাজির। প্রেম-ভালবাসা তৈরিতে এই আমল খুব দ্রুত ফলদায়ক হওয়ার জন্য শর্ত হল, কোন প্রকার হারাম নিয়্যত মনের মাঝে থাকতে পারবে না। এই ‍আমল যতদিন করবে ঠিক ততদিন পর্যন্ত গোশত খাবে না।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ- اِلٰهِىْ بِحُرْمَةِ جِبْرَائِيْلَ وَمِيْكَائِيْلَ وَاِسْرَافِيْلَ وَتَوْرٰتَ مُوْسٰى وَاِنْجِيْلَ عِيْسٰى وَفُرْقَانَ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ-

১৪নং-

কারো সাথে বন্ধুত্ব করার ইচ্ছা হলে নিচের নকশাটি জাফরান দ্বারা লিখে আগুনে জ্বালিয়ে ছাই করে সে ছাই খাদ্যের মধ্যে মিশিয়ে খাওয়ালে বন্ধুত্ব স্থাপিত হবে।

٧٨٦

٦	١	٨
٧	٥	٣
٦	٩	ع

১৫নং-

তাবিজগুলি শনিবার থেকে শুরু করে শুক্রবার পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে আগুনে জ্বালাবে।

শনিবারঃ

١١ ١١ ٧ ١١ ١١ ط ٨٧ ١١ ١١ ١ ١١