নিম্নোক্ত আয়াত পাঠ করে এক মুঠ ধুলা সাপ বা কুকুরের দিকে ছুড়ে মারলে উহারা কিছুতেই দেখতে ও কামড়াতে পারবে না।


اِنَّهُمْ يَكِيْدُوْنَ كَيْدًا- وَّ اَكِيْدُ كَيْدًا- فَمَهِّلِ الْكَافِرِيْنَ اَمْهِلْهُمْ رُوَيْدًا-


উচ্চারণঃ ইন্নাহুম ইয়াকিদুনা কাইদান। ওয়া আকীদু কাইদান। ফামাহহিলিল কাফিরীনা আমহিলহুম রুওয়াইদা।

অবিবাহিত থাকাকালীন নিজের আত্ম-সংযম রক্ষা এবং ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়া থেকে বেচে থাকবার জন্য সৎ এবং নেককার স্ত্রী লাভের উদ্দেশ্যে নিম্নের আয়াতে পাকের তাবিজটি জুমআর দিন বাদ জুমআ লিখে ডান হাতের বাজুতে ধারণ করবে। খোদার মরজি সে কখনো অসৎ কাজের দিকে প্রলুব্ধ হবে না এবং এ প্রকার সংযমের বদৌলতে আল্লাহ পাক তাকে সুশ্রী এবং সৎ স্ত্রী দান করবেন।

نَحْنُ نَرْزُقُكَ وَالْعَاقِبَةُ لِلتَّقْوَىٰ-

এক ব্যক্তি বিবাহ করিয়া স্ত্রী সঙ্গমে ব্যর্থ হলে, হযরত হাসান বছরী (রাঃ) দুইটি ডিম সিদ্ধ করিয়া উপরের খোসা ছাড়িয়ে একটি ডিমের উপর নিচের ১নং আয়াতটি এবং অপর ডিমটির উপর ২নং আয়াতটি লিখলেন। অতঃপর ১নং আয়াত লিখিত ডিমটি স্বামীকে ও ২নং আয়াত লিখিত ডিমটি স্ত্রীকে খাইতে দিলেন।এতে স্বামীর অক্ষমতা দূর হয়েছিল।

(১)

وَالسَّمَاءَ بَنَيْنَاهَا بِأَيْدٍ وَإِنَّا لَمُوسِعُونَ –

(২)

وَالْأَرْضَ فَرَشْنَاهَا فَنِعْمَ الْمَاهِدُونَ-

(সূরাঃ জারিয়্যাহ, আয়াত- ৪৭,৪৮)
১নং-

কোন কথা ভুলে গেলে ইয়া মুয়িদু ১১ বার পাঠ করলে সে কথা পুনরায় স্মরণে আসবে।



২নং-

কোন কোরআনে হাফেজ তার হেফজকৃত কোরআন ভুলে গেলে ইয়া মুয়িদু এই নাম মোবারক প্রত্যহ এশার নামাযের পরে নির্জন স্থানে বসে ৭০ বার করে পাঠ করলে, ইনশাআল্লাহ অল্প দিনের মধ্যেই বিস্মৃত হেফজ পুনরায় স্মরণে আসবে।



৩নং-

বিসমিল্লাহ শরীফ ৭৮৬ বার পাঠ করে পানির উপর দম করবে। সেই পানি প্রত্যহ সুর্য্যোদয়ের পূর্বে ৭ দিন খাবে।



৪নং-

প্রতিদিন ফজরের নামাযের পর নিম্নলিখিত আয়াতে কারীমা ৩১ বার করে পাঠ করলে স্মরণ শক্তি অত্যন্ত বৃদ্ধি পাবে।

قَلَ رَبِّ اشْرَحْ لِىْ صَدْرِى- وَيَسِّرْلِىْ اَمْرِىْ- وَاحْلُلْ عُقْدَةً مِّنْ لِّسَانِى- يَفْقَهُوْا قَوْلِىْ-

উচ্চারণ: ক্বালা রাব্বিশরাহলী ছাদরী। ওয়া ইয়াসসিরলী আমরী। ওয়াহলুল উক্বদাতামমিললিসানী। ইয়াফক্বাহু ক্বাওলী।

১নং-

কাউকে সাপে দংশন করলে ইয়া আহাদু ইয়া ওয়াহেদু এই দুই পবিত্র নাম মিলিয়ে ১০১ বার পাঠ করে দংশিত স্থানে মুখের লালা দিলে আল্লাহর ফজলে বিষের ক্রিয়া নষ্ট হয়ে যাবে।



২নং-

যেখানে সাপে দংশন করেছে, সেখানে নিম্নলিখিত আয়াত পাঠ করে সাতবার দম করবে। খোদার রহমতে বিষ নষ্ট হয়ে যাবে।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ

خُذْهَا وَلَا تَخَفْ- سَنُعِيْدُهَا سِيْرَتَهَا الْاُوْلٰى

উচ্চারণঃ খুযহা, ওয়া-লা তাখাফ, সানুয়ীদুহা সীরাতাহাল উলা।



৩নং-

নিম্নলিখিত নকশাটি মেশক জাফরান কালি দ্বারা কাগজে লিখে ইক্ষু রসের ভিতরে ভরে গুলি বানায়ে সাপে কাটা রুগীকে সেবন করায়ে দিবে। আল্লাহর রহমতে বিষ নষ্ট হয়ে যাবে।



٧٨٦

و

ح

هو

و

ه

اب

و

مسك

اوء

اب

حمق

لو

ح ح ت

عرم

من

مرك

ঘন অন্ধকার রাতে সাপ ও অন্যান্য হিংস্র প্রাণী হতে রক্ষার জন্য পড়বে

سَلَامٌ عَلَىٰ نُوحٍ فِي الْعَالَمِينَ

উচ্চারণঃ সালামুন আ‘লা নূহিন ফিল আ‘লামীন। (সূরাঃ আস্ সাফ্ফাত, আয়াত- ৭৯)

তদ্রুপ সাপে দংশন করলে এই আয়াত পড়ে থুথু লাগাবে।

১নং-

চল্লিশ বার الله الصمد আয়াতটি কাসার থালায় পড়ে সাপ, কুকুর বা শিং মাছের দংশিত রোগীর পিঠে লাগালে বিষ থাকাকালিন তা পড়বে না। বিষ নষ্ট হবার সাথে সাথে নীচে পড়ে যাবে।



২নং-

উপরোক্ত আয়াত বিসমিল্লাসহ ৭ বার পাঠ করে সমপরিমাণ পানি ও গুড়ের উপর দম করবে। অতঃপর তা মিশ্রিত করে দংশিত ব্যক্তিকে খাওয়াবে।

রাস্তায় বা ঘরে সাপ আছে বলে সন্দেহ হলে রাস্তা চলার সময় এবং ঘরে প্রবেশের পূর্বে নিম্নলিখিত আয়াত পাঠ করলে মহান আল্লাহ পাকের মেহেরবাণীতে নিরাপদে থাকা যায়।

وَاِذَا بَطَشْتُمْ بَطَشْتُمْ جَبَّارِيْنَ-

নিম্নের তাবিজটি লিখে ঘরের চার কোণে লোহার মাদুলিতে ভরে পুঁতে রাখবে, তাহলে ঘর হতে সাপ বের হয়ে যাবে। আর কখনো ঢুকবে না।

٦١١ ١١ ٨١ ١٧ رح ٧٥٥ ١١ ١١٥ ١١٥ ١١٠ وو ٥١برو

١١ ١١١ ح ط

স্ত্রীলোকের সন্তান হবার পর শিশুকে দুধ দান কালীন সময়ে স্তন ফুলে উঠলে বিসমিল্লাহ ছাড়া সূরা আলামতারা ৭ বার পাঠ করে ডান স্তন ফুললে বাম স্তনের উপর আর বাম স্তন ফুললে ডান স্তনের উপর দম করবে। (এ তদবীর স্বামী করবে)।
১নং-

স্তনে ব্যথা হলে কাচা হলূদ ও ধুতুরা পাতা বেটে সামান্য গরম করে স্তনে লাগালে ব্যথা নিরাময় হয়ে যাবে।



২নং-

কোন স্ত্রীলোকের স্তনে ব্যথা হলে নিন্মের আয়াতটি লিখে গলায় বাঁধবে। ইনশাআল্লাহ ব্যথা নিরাময় হবে।

وَاِنَّ لَكُمْ فِى الْاَنْعَامِ لَعِبْرَةً- نَّسْقِيْكُمْ مِّمَّا فِى بُطُوْنِهِ مِنْ بَيْنِ فَرْثٍ وَدَمٍ لَّبَنًا خَالِصًا سَائِغًا لَلشَّارِبِيْنَ-

১নং-

বন্ধ্যা স্ত্রীলোকেরা মাসিকের প্রথম হতে নিন্মলিখিত তাবিজটি পানিতে ধুয়ে পান করবে। এবং আর একটি গলায় ঝুলাবে যাতে নাভির বরাবর হয়। সম্ভব মত কিছু সদকা করবে।


٧٨٦

هـ

هـ

هـ

هـ

هـ

عـ

عـ

عـ

عـ

عـ

و

هـ

ص

صـ

ل



২নং-

যে নারীর সন্তান হয় না কিংবা বাঁজা বলে পরিচয় পাওয়া যায়, তাকে নিম্নোক্ত তাবিজটি সাদা কাগজে লিখে পরিস্কার পাক পানিতে গুলিয়ে ২১দিন খাওয়াবে। ইনশাআল্লাহ হামেলা হবে।

بسم الله الرحمن الرحيم- اللهم ياكريم اغننى بفضلك عن حرامك بفضلك عمن سواك-



৩নং-

يَا مُتَكَبِّرُ (ইয়া মুতাকাব্বিরু) নাম মোবারক স্ত্রী সাথে মিলনের পূর্ব ক্ষনে ১০০ বার পাঠ করে স্ত্রী সংগম করবে। আল্লাহ তায়ালা সেই ব্যক্তিকে সু সন্তান দান করবেন।

يَا صَبُوْرُ (ইয়া সাবুরু) এই পবিত্র নাম মোবারক ১০০০ বার পাঠ করে পানিতে দম করে পিতা-মাতাকে একাধারে ৭দিন খাওয়াবে।

১নং-

اَلْكَبِيْرُ (আল কাবিরু) এই পবিত্র নামটি পাঠ করিয়া খাদ্য-দ্রব্যের উপর ফুঁক দিয়া স্বামী-স্ত্রী খাইলে উভয়ের মধ্যে প্রেম বন্ধন দৃঢ় হবে।



২নং-

যদি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালবাসা না থাকে এবং উভয়ের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকে। তাহলে নিচের তাবীজটি লিখে কোন গাছে ঝুলায়ে রাখবে।



ياولى ياولى ياولى


عورت اور مرد كا نام


ياولى ياولى ياولى



৩নং-

নকশাটি লিখে গুলিয়ে পান করাবে। ইনশাআল্লাহ উভয়ের মধ্যে ভালবাসা সৃষ্টি হবে। এ আমলটি পর পর সাতদিন করতে হবে।

ياحنان يامنان ياديان بحق يا الله-

১নং-

اَلْوَدُوْدُ (আল ওয়াদুদু) খাদ্য দ্রব্যের উপর ফুঁক দিয়া স্বামী-স্ত্রী উভয়কে খাওয়াবে।



২নং-

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য হলে অথবা ঝগড়া হলে বৃহস্পতিবার দিন নিন্মোলিখিত তাবিজ ধারণ করলে উভয়ের মধ্যে গভীর ভালবাসা জন্মিবে।



٧٨٦

لا حول

ولاقوة

الا بالله

العلى

العظيم

تجفد

العب

سر

هيا

وجو

هم

ع

س

ق

١٠

١

على حب فلان بين فلان



৩নং-

স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বিবাদ অথবা মনোমালিণ্য দেখা দিলে নিচের তাবিজটি কাগজে লিখে তা পানি দ্বারা ধৌত করে উভয়কে পান করাবে।



٧٨٦

٦١٦٥٥

٦١٦٤٧

٦١٦٥٣

٦١٦٥٠

٦١٦٥٢

٦١٦٥٤

٦١٦٥١

٦١٦٥٢

٦١٦٤٩

يَا مَانِعُ (ইয়া মানিয়ু) এই পবিত্র নাম ২১ বার পাঠ করে মনিব, স্বামী বা উপরস্থ কর্মকর্তাদের অদৃশ্যে তাদের গায়ে ফুঁক দিলে তাহাদের মন নরম হবে এবং তারা নারাজ থাকবে না।

يَا غَفُوْرُ (ইয়া গাফুরু) এই পবিত্র নাম খাদ্য দ্রব্য খাওয়ানোর সময় খাদ্যের মধ্যে ৭ বার পাঠ করে ফুঁক দিয়ে খাওয়াবে।

১নং-

يَا عَظِيْمُ (ইয়া আজিমু) এই পবিত্র নাম মোবারক সুর্যোদয়ের সময় ১০০০ বার পাঠ করবে। ইনশাআল্লাহ স্বামী অনাদৃতা রমনীর স্বামী তার প্রতি সহানুভূতিশীল হবে।



২নং-

يَا وَدُوْدُ (ইয়া ওয়াদুদ) এই নাম মোবারক তিন হাজার বার পাঠ করে আতরের উপর ফুঁক দিয়ে উক্ত আতর গায়ে মেখে মেলামেশা করবে। তাহলে স্বামী তাকে অত্যন্ত মহব্বত করবে।



৩নং-

যে স্ত্রী, স্বামীর অনাদরে বা অবহেলায় পিত্রালয়ে পড়ে থাকে, স্বামী তার কোন খোঁজ খবর নেয় না। তবে সেই স্ত্রী প্রত্যেকদিন প্রতি ওয়াক্ত নামাজ শেষে জায়নামাজ বা বিছানা উঠানোর সময় স্বামীর চেহারা স্মরণ করে يَا اَوَّلُ ( ইয়া আউয়ালু) এই নাম মোবারক ৩ বার পাঠ করবে। ইনশাআল্লাহ অতি অল্প দিনের মধ্যেই স্বামী তার খোঁজ খবর নিতে ও তাকে পাশে রাখতে বাধ্য হবে।



৪নং-

তাবিজটি লিখে স্ত্রীর হাতে বাধঁবে। যে মাসের চাঁদ রবিবারে উঠে, সেই রবিবারে এ তাবিজটি লিখবে।



٧٨٦

٥

٢

٧

ع

و

ى

٨

ط

ى ه

ن

٢

١

فلان ابن فلان على فلان بنت فلان



৫নং-

নিন্মোক্ত তাবিজটি লিখিয়া উহা ধুইয়া পানি স্বামীকে পান করাইবে এবং স্ত্রীর বাজুতে বেঁধে দিবে। আল্লাহর রহমতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে গভীর ভালবাসা জন্মাইব।



٧٨٦

ك

ن

ز

م

العجل

العجل

العجل

العجل

حب

فلان

بن

فلان

على

فلانة

بنت

فلانة

خ

ف

ى

ه



৬নং-

যে স্ত্রীর স্বামী সর্বদা তার প্রতি অসন্তুষ্ট থাকে বা অত্যাচার করে, সে স্ত্রী নিম্নলিখিত আয়াতটি সাতবার পাঠ করে কোন মিষ্টি দ্রব্যের উপর সাতবার ফুক দিয়ে স্বামীকে খাওয়ালে স্বামী তার বাধ্য ও অনুগত হবে এবং তাকে ভালবাসবে।

وَمِنَ النَّاسِ مَنْ يَّتَّخِذُ مِنْ دُوْنِ اللهِ اَنْدَادًا يُّحِبُّوْنَهُمْ كَحُبِّ اللهِ- وَالَّذِيْنَ اٰمَنُوْا اَشَدُّ حُبًّا لِّلهِ- وَلَوْيَرَى الَّذِيْنَ ظَلَمُوْا اِذْ يَرَوْنَ الْعَذَابِ- اَنَّ الْقُوَّةَ لِلهِ جَمِيْعًا – وَّاَنَّ اللهَ شَدِيْدُ الْعَذَابِ-

উচ্চারণঃ ওয়া মিনান্নাসি মাইইয়াত্তাখিযু মিন দূনিল্লাহি আনদাদাই ইউহিব্বুনাহুম কা-হুব্বিল্লাহি, ওয়াল্লাযীনা আমানূ আশাদ্দু হুব্বাল লিল্লাহি ওয়া লাও ইয়ারাল্লাযীনা যলামু ইয ইয়ারাওনাল আযাবা আন্নাল কুওওয়াতা লিল্লাহি জামীয়াওঁ ওয়া আন্নাল্লাহা শাদীদুল আযাব।



৭নং-

যে স্ত্রীর স্বামী তার স্ত্রীকে ভাল না বাসে বরং সর্বদা অত্যাচার করে, সে স্ত্রীলোক বৃহস্পতিবার রোযা রেখে সন্ধ্যায় ইফতার করার পর নিচের তাবীজটি লিখে গলায় ধারণ করলে বিশেষ উপকার হবে এবং তার স্বামী তাকে আর অত্যাচার করবে না।



٧٨٦

٤١

١١

٢٧

١٠

١١

٧١

٦

١٩

٣

٣٢

٩

٨٠

٧٧

٩

٢١

٣



৮নং-

নিচের নকশাটি দুই টুকরা কাগজে লিখে একটি পানিতে ধুয়ে উক্ত পানি স্বামীকে পান করাবে এবং অপরটি মাদুলিতে ভরে স্ত্রীর হাতে বেধেঁ দিবে। আল্লাহর রহমতে উভয়ের মধ্যে গভীর ভালবাসা তৈরি হবে।



٧٨٦

١

١٤

١١

٨

١٢

٧

٢

١٣

٦

٩

١٦

٣

١٥

٤

٥

١٠



৯নং-

স্বামীকে স্ত্রীর বাধ্যগত রাখিবার জন্য নিন্মোক্ত তাবিজটি কাগজে লিখে মাদুলিতে ভরে মাটিতে গেড়ে রাখবে।



٧٨٦

٢

٧

٦

الحب فلان بن فلان

٤

٣

٨

٩

٥

١

على حب

٩

٥

١

٤

٣

٨

فلان بن فلان

٦

٧

٦



১০নং-

যদি কোন মহিলার স্বামী তাকে মার পিট ও গালি গালাজ করে তবে নিম্নোলিখিত তাবিজটি সোমবার ফজর নামাজের পর লিখে কোন এক বনের মধ্যে মাটির উপর রেখে তার উপরে ছাই দিয়ে ঢেকে দিবে তারপর জুতা দিয়ে তিন বার বাড়ি মারবে। আল্লাহর রহমতে দুই তিন দিনের মধ্যে স্বামী আর ঐরূপ করবে না।



٧٨٦

٥

٣

٣٠

٣٢٣

٤٦٢

٢٤٧

٣

٢

١

٨

٣٤٤

٣٤٩

٣٤٨

٣٤٥

٥

٤

১নং

স্ত্রীকে বাধ্য করার জন্য নিচের দোয়াটি কাগজে লিখে তাবিজ বানিয়ে নিজের সঙ্গে রাখবে।

بسم الله الرحمن الرحيم-

قل ان الفضل بيد الله يؤتيه من يشاء- والله ذو الفضل العطيم-



২নং

নিম্নলিখিত তাবিজটি লিখে কাগজে লিখে স্ত্রীর গলায় বেঁধে দিবে। আল্লাহর রহমতে স্ত্রী তার স্বামীকে অত্যাধিক মহব্বত করবে।



٧٨٦

وانه

لحب

الخير

لشديد

الخير

لشديد

وانه

لحب

لشديد

لحب

الخير

وانه

لحب

وانه

لشديد

الخير

যদি কারো স্ত্রী স্বামীর বাড়ী হতে পালিয়ে যায়, তা হলে নিম্নের তাবিজটি জঙ্গলের মাটিতে পুঁতে রাখবে। ইনশাআল্লাহ স্ত্রী ফিরে আসবে।



٧٨٦


٠ج٣ ٠ ج٣٠ ج٣٠


يَا مُتَكَبِّرُ (ইয়া মুতাকাব্বিরু) নাম মোবারক ঘুমানোর পূর্বে ২১ বার পাঠ করে ঘুমালে আল্লাহর রহমতে ভীতিপ্রদ স্বপ্ন দেখবে না।

২নং-

নিচের তাবিজটি লিখে গলায় দিবে

اعوذ بكلمات الله التامات من غضبه وعقابه وشرعباده ومن همزات الشياطين وما يحضرون به وصلى الله تعالى على خير خلقه محمد واله واصحابه اجمعين-

১নং-

يَا قُدُّوْسُ (ইয়া কুদ্দুসু) নাম মোবারক নিদ্রা যাবার কালে বালিশে মাথা রেখে ১১ বার পাঠ করবে। ইনশাআল্লাহ ঘুমের মধ্যে কখনো স্বপ্নদোষ হবে না।



২নং-

নিম্নোক্ত তাবিজটি মাদুলিতে ভরে সঙ্গে ব্যবহার করবে।



٧٨٦

١٨٣٧٣

١٨٣٨٧

١٨٣٨٤

١٨٣٨١

١٨٣٨٥

١٨٣٨٠

١٨٣٧٤

١٨٣٨٦

١٨٣٧٩

١٨٣٨٢

١٨٣٨٩

١٨٣٧٥

١٨٣٨٨

١٨٣٧٦

١٨٣٧٨

١٨٣٨٣

যদি কোন কারণে সরকার বা রাজরোষ কারো উপর পতিত হয় এবং তজ্জন্য শাস্তিভোগের আশংকা সৃষ্টি হয় তাহলে একবার সূরা ফাতেহা ও তিনবার سَلَامٌ هِىَ حَتّٰى مَطْلَعِ الْفَجْرِ (সালামুন হিয়া হাত্তা মাত্বলাইল ফাজরে) পাঠ করে নিম্নোক্ত তাবীজটি লিখবে।তাবীজ লেখা শেষ হলে একুশবার يَا سَلَامُ (ইয়া সালামু) ও একুশবার يَا عَزِيْزُ (ইয়া আযিযু) পাঠ করে তা ডান হাতের বাজুতে ধারণ করবে।



٧٨٦

٣١٥

٣١٩

٣٢٦

٣٣٣

٣٢٧

٣٢٢

٣١٦

٣٢٨

٣٢١

٣٢٤

٣٣١

٣١٧

٣٣٠

٣١٨

٣٢٠

٣٢٥

১নং-

প্রত্যহ ফজর নামাযের পর ১০০ বার يَا كَبِيْرُ নামটি মনে মনে যিকর করবে।



২নং-

নিম্নের তাবিজটি মেশক জাফরান দ্বারা লিখে শরীরে ধারণ করবে।



٧٨٦

<td

٢١

١

١٩٨

١٢

١٣

ك٢٠

ب٢

١٩٧

١٩

ى١٠

ر٢٠٠

٣١

١٩٩

٤

١٨

١١

Categories

Most Popular

error: Content is protected !!