১নং-
যেকোন জ্বরের জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাযের পর ৭ বার সূরা ফাতিহা পাঠ করে নিজের শরীরে দম করবে।
২নং-
ফজরের পর সূরা ফাতিহা ৩৩ বার পাঠ করে পানিতে দম করে খাবে।
৩নং-
নিচের তাবিজটি লিখে গলায় ধারণ করবে।
٧٨٦
ت |
ت |
ت |
ت |
ت |
ت |
ت |
ت |
ت |
৪নং-
يَا غَفُوْرُ নামটি ৩ বার লিখে জ্বরের রোগীর গলায় বেঁধে দিবে এবং ৩ বার লিখে পানি দ্বারা ধৌত করে পান করাবে।
৫নং-
নিম্নের তাবিজটি কাগজে লিখে একগ্লাস পানিতে ভিজিয়ে তা পান করালে সাথে সাথে জ্বর আরোগ্য হবে ইনশাআল্লাহ
٧٨٦
ح |
ف |
ى |
ظ |
ظ |
ى |
ف |
ح |
ف |
ح |
ظ |
ى |
ى |
ظ |
ح |
ف |
৬নং-
গরমলাগা জ্বর আরোগ্যের জন্য ডান হাতের বাজুতে বাঁধবে।
بسم الله الرحمن الرحيم- قلنا يا نار كونى بردا وسلاما على ابراهيم – وارادو اكيد افجعلنا هم الاخسرون-
৭নং-
যে জ্বর ঠাণ্ডা লাগার কারণে হয় বিশেষতঃ ঠাণ্ডার কারণে শিশুদের যে জ্বর হয় তার জন্য নিম্নের ১নং তাবিজ লিখে ডান হাতে বাঁধবে, তাতে ফলনা হলে পরদিন ঠিক ঐ সময়ে সে তাবিজটি খোলে বাম হাতে এবং ২নং তাবিজটি লিখে ডান হাতে বাঁধবে। তাতেও ফল না হলে তৃতীয় দিন ডান হাতেরটি বাম হাতে আর বাম হাতেরটি ডান হাতে বাঁধবে।
১নং তাবিজ
بسم الله الرحمن الرحيم- يا محتطط
২নং তাবিজ
بسم الله الرحمن الرحيم- يا محتط
৮নং-
পুরাতন জ্বরের জন্য নিচের তাবিজটি রোগীর গলায় বাঁধবে
٧٨٦
ياكبسيكج |
ياكبسيكج |
ياكبسيكج |
ياكبسيكج |
ياكبسيكج |
ياكبسيكج |
৯নং-
কম্প জ্বরের জন্য নিম্নের তাবিজ লিখে রোগীর গলায় বেঁধে দিবে
٧٨٦
٨ |
١ |
٦ |
٣ |
٥ |
٧ |
٤ |
٩ |
٢ |
১০নং-
শীত করিয়া জ্বর উঠিলে নিম্নোক্ত নকশাটি নেকড়ায় পেঁচাইয়া হাতে বাঁধিবে। আল্লাহর পাকের রহমতে জ্বার ছাড়িয়া দিবে।
٧٨٦
٥٦٩ |
٥٢٦ |
٥٦٧ |
٥٦٤ |
٥٦٦ |
٥٦٨ |
٥٦٥ |
٥٧٠ |
٥٦٣ |
Leave a Reply