অ, আ

১নং-
প্রতিদিন ১০০ বার নিম্নোক্ত দোয়া পাঠ করবে

يَادَائِمُ الْعَزِّ وَالْبَقَاءِ ياذَا الْجَلَالِ وَالْجُوْدِ وَالْعَطَاءِ يَا وَدُوْدُ يَاذَ الْعَرْشِ الْمَجِيْدِ يَا فَعَّالٌ لِّمَا يُرِيْدُ-

২নং-
প্রতিদিন ফজরের নামাযের পর নিম্নোক্ত আয়াত ৫০ বার পাঠ করবে।

سَلَامٌ قَوْلًا مِّنْ رَّبِّ رَّحِيْمِ-

৩নং-
নিম্নলিখিত তাবীজটি মেশক জাফরান কালি দ্বারা লিখে সব সময় বাজুতে বেধে ব্যবহার করলে আল্লাহর রহমতে শীঘ্রই অভাব দূর হয়ে যাবে।

قل ان الفضل يؤتيه من يشاء

والله ذو الفضل العظيم



৪নং-
দরিদ্রতা ও অভাব অভিযোগ থেকে মুক্তির তদবীর
তাবিজ বানিয়ে সঙ্গে রাখবে

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ- طٰس – تِلْكَ آيَاتُ الْقُرْآنِ وَكِتَابٍ مُّبِينٍ-

(সূরাঃ নামল, আয়াত- ১)
১নং-

অবাধ্য স্ত্রী পুত্রকে বাধ্য করার তদবীর

يَا شَهِيْدُ ( ইয়া শাহিদু) এই পবিত্র নাম সকালে ১০০ বার পাঠ করে অবাধ্য স্ত্রী পুত্রকে ফুঁক দিবে।

২নং-

বশীভুত ও বাধ্য করার তদবীর

يَا مُقَدِّمُ (ইয়া মুকাদ্দিমু) এই পবিত্র নাম ৯ বার পড়িয়া ১টি ফুঁক এরূপ ৩ বারে ৩ টি ফুঁক দিয়া মিষ্টি দ্রব্যে ফুঁক দিয়ে খাওয়াবে।

৩নং-

يَا قَهَّارُ (ইয়া কাহ্হারু) এই পবিত্র নামটি অবাধ্য স্ত্রী পুত্রদের চোখে চোখ রেখে মনে মনে পাঠ করবে। তাহলে অচিরেই তারা বাধ্য হবে ইনশাআল্লাহ।

৪নং-

يَا وَدُوْدُ (ইয়া ওয়াদুদ) এই নাম মোবারক অশান্ত ও অবাধ্য ছেলে-মেয়েদের কপালে হাত রেখে ৭ বার পাঠ করবে।ইনশাআল্লাহ শান্ত ও বাধ্য অনুগত হবে।

৫নং-

অবাধ্য সন্তানকে বাধ্য করতে সন্তানের পিতা-মাতা উভয়ে একাধারে ৭দিন ফজরের নামাযের পর ৩বার করে নিম্নোক্ত আয়াত পাঠ করবে।

وَاَصْلِحْ لِىْ فِىْ ذُرِّيَّتِىْ اِنِّىْ تُبْتُ اِلَيْكَ وَاِنِّىْ مِنَ الْمُسْلِمِيْنَ-

৬নং-

নিম্নোক্ত আয়াত পড়ে অবাধ্য সন্তান বা চাকরের কানে ফুঁক দিবে। কয়েকদিন এ আমল করতে থাকবে।

أَفَغَيْرَ دِينِ اللَّهِ يَبْغُونَ وَلَهُ أَسْلَمَ مَنْ فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ طَوْعًا وَكَرْهًا وَإِلَيْهِ يُرْجَعُونَ

৭নং-

কোন মানুষ বা জীব জন্তু অবাধ্য হলে নিন্মের আয়াত পাঠ করে কোন খাবারের উপর ফুঁক দিয়ে খাওয়ালে সে বাধ্য হবে।

اٰمَنَ مُوْسٰى بِرَبِّهِ فَاهْتَدٰى وَعَصٰى فِرْعَوْنَ فَغَوَاى-

৮নং-

নিম্নোক্ত তাবিজ মেশক জাফরান দিয়ে লিখে অবধ্য ছেলে-মেয়ে চাকর-চাকরানীকে ভিজিয়ে খাওয়াবে।

 

٧٨٦

٧

٩

٧

٤

٦

٤

٥

٧

٥

১নং-
প্রতিদিন ১০০ বার নিম্নোক্ত দোয়া পাঠ করবে

يَادَائِمُ الْعَزِّ وَالْبَقَاءِ ياذَا الْجَلَالِ وَالْجُوْدِ وَالْعَطَاءِ يَا وَدُوْدُ يَاذَ الْعَرْشِ الْمَجِيْدِ يَا فَعَّالٌ لِّمَا يُرِيْدُ-

২নং-
প্রতিদিন ফজরের নামাযের পর নিম্নোক্ত আয়াত ৫০ বার পাঠ করবে।

سَلَامٌ قَوْلًا مِّنْ رَّبِّ رَّحِيْمِ-

৩নং-
নিম্নলিখিত তাবীজটি মেশক জাফরান কালি দ্বারা লিখে সব সময় বাজুতে বেধে ব্যবহার করলে আল্লাহর রহমতে শীঘ্রই অভাব দূর হয়ে যাবে।

قل ان الفضل يؤتيه من يشاء

والله ذو الفضل العظيم



৪নং-
দরিদ্রতা ও অভাব অভিযোগ থেকে মুক্তির তদবীর
তাবিজ বানিয়ে সঙ্গে রাখবে

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ- طٰس – تِلْكَ آيَاتُ الْقُرْآنِ وَكِتَابٍ مُّبِينٍ-

(সূরাঃ নামল, আয়াত- ১)

নিম্নের তাবিজটি কাগজে লিখে উচুঁ গাছের ডালে ঝুলিয়ে দিবে। ইনশা আল্লাহ ছেলে মেয়ে সহিহ সালামতে ঘরে প্রত্যাবর্তন করবে নতুবা তার সন্ধান পাবে।

বি:দ্র: নিচের বক্সের মধ্যে ডান পাশের উপরের কর্ণার থেকে বাম পাশের নীচের কর্ণার পর্যন্ত এবং বাম পাশের উপরের কর্ণ ার থেকে ডান পাশের নীচের কর্ণার পর্যন্ত ক্রস চিহ্নের মত একে দিতে হবে।


এখানে মায়ের নাম লিখবে

٧٨٦

يا محصى يا محصى





يا محصى يا محصى

এখানে সন্তানের নাম

আগুনে পোড়া জ্বালা দূর করারত তদবীর

নিন্মের আয়াত পড়ে পানিতে দম করতঃ সামান্য পানি দগ্ধস্থানে ছিটিয়ে দিলে বা আয়াত দ্বারা তাবিজ লিখে অঙ্গে ধারণ করলে কিংবা তা চিনা বরতনে লিখে বৃষ্টি অথবা গোলাপের পানি দ্বারা ধুয়ে পান করলে আগুনে পোড়া জ্বালা দূর হয় এবং ঘা শুকায়।

قُلْنَا يَا نَارُ كُوْنِىْ بَرْدًا وَّسَلَامًا عَلٰى اِبْرَاهِيْمَ-

(সূরাঃ আম্বিয়া আয়াতঃ ৬৯)

আগুন-পানি থেকে হেফাজত

১নং-
মেশক জাফরান কালি দ্বারা লিখে সঙ্গে রাখবে

بحرمة يمليحا مسلمينا كشفظ يونس تبيونس يوانس يونس اذرا فطيونس بولس وكلبهم قطمير-

২নং-
يَا حَفِيْظُ (ইয়া হাফিজু) এই নাম মোবারক ১০১ বার লিখে সঙ্গে রাখলে সে আল্লাহর রহমতে পানিতে ডুবে বা আগুনে পুড়ে মরে না।

৩নং-
নিম্নোক্ত আয়াত লিখে তাবিজ বানিয়ে ব্যবহার করলে আগুনে দগ্ধ হয় না এবং পানিতে ডুবেও মরে না।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ- حم – عسق – كَذٰلِكَ يُوحِي إِلَيْكَ وَإِلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِكَ اللَّهُ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ-

(সূরাঃ শুরা, আয়াতঃ ১-৩)

আগুন নিভানোর তদবীর
১নং-
ঢিলা, বালু অথবা কাঁদার উপর নিম্নোক্ত আয়াত পাঠ করে ফুক দিয়ে আগুনের উপরে নিক্ষেপ করবে। আল্লাহর ফজলে আগুন নিস্তেজ হয়ে যাবে।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ قُلْنَا يَا نَارُ كُوْنِى بَرْدًا وَّسَلَامًا عَلٰى اِبْرَاهِيْم-



২নং-
নিম্নোক্ত আয়াত বিসমিল্লাহসহ একমুঠি বালুতে পড়ে তা আগুনের দিকে নিক্ষেপ করবে।

مَا رَمَيْتَ اِذْ رَمَيْتَ وَلٰكِنَّ اللهَ رَمٰى-



৩নং-
কোথাও আগুন লাগলে একমুষ্ঠি মাটি নিয়ে নিম্নোক্ত আয়াত পড়ে তা নিক্ষেপ করবে।

سَلَامٌ عَلَىٰ إِبْرَاهِيمَ

উচ্চারণঃ সালামুন আলা ইবরাহীম। (সূরাঃ আস্ সাফ্ফাত, আয়াত- ১০৯)
১নং-

সূরা দোখান (পারা ২৫) লিখে ধুয়ে পান করালে আমাশয় নিরাময় হয়।

২নং-

নিচের তাবীজটি লিখে কোমরে বাঁধবে এবং ৩দিন পর্যন্ত প্রত্যেহ ফজরের নামাযের পর বরতনে লিখে তা ধৌত করে পান করাবে।


٧٨٦

ياواحد

٩

احد

١

ياعلى

٥

٧

٨

١٠

١١

٢

٦

بسم الله

يامجد

ه

٣



৩নং তদবীরঃ
রক্ত আমাশয় বন্ধের তদবীর
নিম্নলিখিত তাবিজটি লিখে এটা ধুয়ে পান করালে আল্লাহর রহমতে রক্ত আমাশয় ভাল হবে।

٧٨٦

رحيم

عنى

مبدى

رحمن

ملبوع

٩مرضرو

٨طاهر

قيوم

نورعه

যে কোন পশু অবাধ্যতা করলে নিম্নোক্ত আয়াত তিন বার পড়ে তার কানে ফুঁক দিলে ইনশাআল্লাহ পশুটি শান্তভাব ধারণ করবে।

أَفَغَيْرَ دِينِ اللَّهِ يَبْغُونَ وَلَهُ أَسْلَمَ مَن فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ طَوْعًا وَكَرْهًا وَإِلَيْهِ يُرْجَعُونَ-

(সূরা ইমরান, আয়াত ৮৩)

Categories

Most Popular

error: Content is protected !!