প, ফ

যে কোন পশু অবাধ্যতা করলে নিম্নোক্ত আয়াত তিন বার পড়ে তার কানে ফুঁক দিলে ইনশাআল্লাহ পশুটি শান্তভাব ধারণ করবে।

أَفَغَيْرَ دِينِ اللَّهِ يَبْغُونَ وَلَهُ أَسْلَمَ مَن فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ طَوْعًا وَكَرْهًا وَإِلَيْهِ يُرْجَعُونَ-

(সূরা ইমরান, আয়াত ৮৩)

যদি কোন গর্ভবতী মহিলার সন্তান পেটের মধ্যে মারা যাইয়া থাকে, তবে নিম্নের তাবিজটি চিনা বরতনে লিখিয়া ধৌত করে পানিটুকু তাকে পান করাবে। ইনশাআল্লাহ অতি তাড়াতাড়ি মৃত সন্তান বের হয়ে আসবে।

যে ব্যক্তি জন্মগত পাগল নয় হঠাৎ কোন কারণে মস্তিস্ক বিকৃতি ঘটেছে, তার জন্য বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে মেশক জাফরান দ্বারা নিম্নোক্ত তাবিজটি লিখে তার কোমরে শক্ত করে বেঁধে দিবে। লক্ষ্য রাখবে ৭ দিনের মধ্যে যেন তাবিজটি কোন প্রকারে অঙ্গচ্যুত না হয়। আল্লাহর রহমতে অবশ্যই ক্রমে সে সুস্থ হয়ে যাবে।

٧٨٦

পাগলের গলায় ধারণ করালে আল্লাহর রহমতে পাগল ভাল হবে।

٧٨٦

কোন লোক যদি পাগল হয়, তা হলে নিম্নলিখিত আয়াত লিখে তাবিজ বানিয়ে পাগলের গলায় দিলে আল্লাহর রহমতে সে সুস্থ হবে।

ن – وَالْقَلَمِ وَمَا يَسْطُرُونَ- مَا أَنتَ بِنِعْمَةِ رَبِّكَ بِمَجْنُونٍ – وَإِنَّ لَكَ لَأَجْرًا غَيْرَ مَمْنُونٍ – وَإِنَّكَ لَعَلَىٰ خُلُقٍ عَظِيمٍ-

নিম্নের আয়াত লিখে পিপীলিকার গর্তের মুখে রেখে দিলে আল্লাহর ইচ্ছায় পিপীলিকা দূর হয়ে যাবে।

اقم الصلاة لدلوك الشمس الى غسق الليل وقران الفجر ان قران الفجر كان مشهودا-

সূরা লোকমান (পারা ২১) লিখে পান করালে পেটের সব রকমের রোগ আরোগ্য হয়।

সূরা ক্বদর ও নিম্নের আয়াত পানিতে দম করে ঐ পানি সামান্য গরম পানির সাথে মিশিয়ে পান করালে উদরাময় ও পেটের অন্যান্য রোগ আরোগ্য হয়।

لَا فِيْهَا عَوْلٌ وَلَاهُمْ عَنْهَا يُنْزِفُوْنَ- وَنَزَعْنَا مَافِىْ صُدُوْرِهِمْ مِنْ غِلٍّ-

দুট টুকরা কগজে লিখে একটি রোগীর পেটের উপর ব্যথার স্থানে বাধবে এবং অপরটি পানি দিয়ে ধুয়ে রোগীকে পান করাবে। আল্লাহর রহমতে ব্যথা দূর হবে।

٧٨٦

يَا عَظِيْمُ (ইয়া আজিমু) এই পবিত্র নাম মোবারক ৭ বার পাঠ করে পানিতে ফুঁক দিয়ে ঐ পানি পেটের ব্যথার রোগীকে খাওয়ালে ইনশাআল্লাহ পেটের রোগ সেরে যাবে।

গাছে পোকা হলে

আসহাবে কাহাফের নাম কাগজে লিখ গাছে লটকালে ইনশাআল্লাহ গাছের পোকা দূরীভুত হবে।

بحرمة يمليحا مسلمينا كشفظ يونس تبيونس يوانس يونس اذرا فطيونس بولس وكلبهم قطمير-

জমি হতে পোকা দমনের তাবিজ

কারো ফসলের জমিতে পোকা মকড়ের উৎপাত শুরু হলে অথবা অন্য কোন ক্ষতি হতে থাকলে ‍নিম্নলিখিত তাবিজটি লিখে জমির চার কোনায় মাটি খনন করে পুতে রাখবে। আল্লাহর রহমতে ফসল নিরাপদে থাকবে।

ছারপোকা নিবারণের তদবীর

নিম্নের আয়াত লিখে যে স্থানে বা ঘরে ছারপোকা আছে সে স্থানে বা ঘরে ঝুলায়ে রাখলে ছারপোকার যাবতীয় উপদ্রব দূরীভূত হবে।

اقم الصلاة لدلوك الشمس الى غسق الليل وقران الفجر ان قران الفجر كان مشهودا-

وان يمسسك الله بضر فلا كاشف له الا هو – وان يمسسك بخير فهو على كل شى قدير- وهو القاهر فوق عباده – وهو الحكيم الخبير-

যে স্ত্রীলোকের ছেলে সন্তান হয় না শুধু মেয়ে সন্তানই জন্ম হয়। সে নারী সূরা আছর মেশক জাফরান কালি দ্বারা লিখে কবজ বানিয়ে কোমরে বেঁধে স্বামী সহবাস করবে।ইনশাআল্লাহ ছেলে সন্তান লাভ করবে।

٧٨٦

কোন মহিলার পুত্র সন্তান না হলে প্রতিদিন নিয়মিত নিম্নোক্ত আয়াত পাঠ করলে আল্লাহর রহমতে পুত্র সন্তান লাভ করবে এবং এর বরকতে দীর্ঘায়ু ও পূণ্যবান হবে।

ق- وَالْقُرْاٰنِ الْمَجِيْدِ-

১নং-

কোন লোক পদোন্নতি চাইলে নিম্নলিখিত তাবিজটি নিজের সঙ্গে ধারণ করবে। আল্লাহর রহমতে মান ইজ্জতসহ পদোন্নতি হবে।

২নং-

সূরা আনআমের নকশার নিম্নোক্ত তাবিজ ব্যবহার করলে পদমর্যাদা বৃদ্ধি পাবে।

٧٨٦

পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করতে হলে নিচের আমলটি বিশেষ উপকারী।

পরীক্ষার জন্য রওয়ানা হওয়ার আগে একখণ্ড কাগজে নিচের আয়াতটি লিখে মাথার চুলের সাথে বেঁধে দিতে হবে। যখন প্রশ্ন দিবে তখন মনে মনে আয়াতটি সাতবার পাঠ করতে হবে, তারপর প্রশ্নের দিকে তাকিয়ে প্রশ্নগুলি পড়তে হবে।

وَقُلْ رَّبِّ زِدْنِىْ عِلْمًا

কোন স্থানে প্রতারিত হওয়ার আশংকা থাকলে নিম্নোক্ত দোয়াটি পাঠ করে হাতে তালি দিবে।আল্লাহর রহমতে নিরাপদে থাকবে।

اَللّٰهُمَّ احْفَظْ اُمَّةِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِحَقِّ ق- وَالْقُرْاٰنِ الْمَجِيْدِ-

প্রমেহ রোগ স্বাস্থ্যের পক্ষে বিশেষ হানিকর। এজন্য প্রতিদিন ফজরের পর সূর্য উঠার আগে পেশাব পায়খানা হাজত সেরে গোসল করবে।অতঃপর এক তোলা পরিমান মধুর উপর নিম্নের আয়াত পড়ে ফুঁক দিয়ে খাবে। ৪০ দিন এ আমল করবে।

زُيِّنَ لِلنَّاسِ حُبُّ الشَّهَوَاتِ مِنَ النِّسَاءِ وَالْبَنِيْنَ وَالْقَنَاطِيْرِ الْمُقَنْطَرَةِ مِنَ الذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ وَالْخَيْلِ الْمُسَوَّمَةِ وَالْاَنْعَامِ وَالْحَرْثِ – ذٰلِكَ مَتَاعُ الْحَيٰوةِ الدُّنْيَا – وَاللهُ عِنْدَهُ حُسْنُ الْمَاٰبِ-

যদি করো প্রস্রাব বন্ধ হয়ে যায় তাহলে নীচের নকশাটি লিখে বাম উরুতে বেঁধে দিবে। ইনশাআল্লাহ প্রস্রাব হবে।

٧٨٦

সূরা আলাম নাশরাহ (পারা ৩০) লিখে ১ বোতল পানিতে রাখবে। অতঃপর উক্ত পানি রোগীকে ৪০ দিন পান করালে পাথরী খণ্ড হয়ে পেশাবের সাথে বের হয়ে পেশাব খোলাসা হবে।

بسم الله الرحمن الرحيم- وبست الجبال بسا فكانت هباء منبثا -وحملت الارض والجبال فدكتا دكة واحدة -فيومئذ وقعت الواقعة -وانشقت السماء فهى يومئذ واهية-

নিম্নের আয়াত লিখে অঙ্গে ধারণ করলে পেশাব পায়খানা খোলাসা হয়।

وان من الحجارة لما يتفجر منه الأنهار- وان منها لما يشقق فيخرج منه الماء- وان منها لما يهبط من خشية الله -وما الله بغافل عما تعملون- ففتحنا أبواب السماء بماء منهمر- وفجرنا الارض عيونا فالتقى الماء على امر قد قدر-

কোন পুরুষের পুরুষত্ব শক্তি কমে গেলে বা রহিত হয়ে গেলে নিন্মোক্ত তাবিজটি মাদুলিতে ভরে কোমরে দিবে।

٧٨٦

প্রসব ব্যথা শুরু হলে নিম্নের তাবিজটি গর্ভবতীর পেটের উপরি ভাগে বেঁধে দিবে। এতে সন্তান প্রসবের সময় হলে সহজে প্রসব হবে। নচেৎ ব্যথা কমে যাবে। প্রসব হওয়া মাত্র তাবিজটি খুলে নদী বা পুকুরে ফেলে দিবে।

নিচের তাবিজটি দুই টুকরা কাগজে লিখে দুই রানে বেঁধে দিবে এবং প্রসব হওয়া মাত্র খুলে ফেলবে।

যদি প্রসবান্তে ফুল না পড়ে তবে নিম্নোক্ত দোয়াটি একখণ্ড মোটা কাপড়ে লিখে প্রসূতির তলপেটের উপর বেঁধে দিবে।

دخل جبرائيل و ميكا ئيل و اسرافيل اللهم رب موسى و عيسى و محمد صلى الله عليه وسلم انزل ايتها المشية ص – ه – هه

নিচের তাবিজটি লিখে কোরআন শরীফের ভিতরে রেখে দিলে পলাতক ব্যক্তি ফিরে আসবে। فلان শব্দের স্থানে পলাতক ব্যক্তির নাম লিখতে হবে।

٧٨٦

فلان

যদি কারো স্ত্রী স্বামীর বাড়ী হতে পালিয়ে যায়, হা হলে নিম্নের তাবিজটি জঙ্গলের মাটিতে পুঁতে রাখবে। ইনশাআল্লাহ স্ত্রী ফিরে আসবে।

٧٨٦

যদি ঘরের কোন লোক হঠাৎ নিরুদ্দেশ হয়ে যায় এবং তাদের কোন খোজ খবর না পাওয়া যায় তবে সোমবার দিবাগত রাতে নিচের তাবিজটি লিখে সকল ঘরে তার ধূঁয়া দিবে এবং অন্য একটি কাগজে লিখে বিবি গাছের সাথে বেঁধে দিবে। ইনশা আল্লাহ ঐ সপ্তাহের মধ্যেই নিরুদ্দেশ ব্যক্তি ফিরে আসবে অথবা তার সন্ধান লাভ করবে।

٧٨٦

নিম্নলিখিত তাবিজটি গাছের সঙ্গে বেঁধে দিলে পলাতক বা হারানো ব্যক্তি ইনশাআল্লাহ ফিরে আসবে।

٧٨٦

কোন পুরুষের পুরুষত্ব শক্তি কমে গেলে বা রহিত হয়ে গেলে নিন্মোক্ত তাবিজটি মাদুলিতে ভরে কোমরে দিবে।

٧٨٦

যদি কোন স্ত্রী বা স্বামী কোন খারাপ লোকের সাথে আসা যাওয়া করতে থাকে, তাহলে এক হাজার এক বার নিম্নের আয়াতটি পাঠ করে পানি কিংবা খাবার জিনিসের উপর ফুঁক ‍দিয়ে খাওয়াবে। এরূপ ১১ দিন করবে।ইনশাআল্লাহ ঐ প্রকৃতির লোকের সাথে মেলা-মেশা রাখবে না, তাদের কথা শুনলে বিরক্ত হবে।

قُل لَّا يَسْتَوِي الْخَبِيثُ وَالطَّيِّبُ وَلَوْ أَعْجَبَكَ كَثْرَةُ الْخَبِيثِ ۚ فَاتَّقُوا اللَّهَ يَا أُولِي الْأَلْبَابِ

উচ্চারণঃ ক্বুল লা ইয়াসতাবিল খাবিসু ওয়াত তায়্যিুবু ওয়া লাও আজাবাকা কাছরাতুল খাবিসি ফাত্তাকুল্লাহা ইয়া উলিল আলবাব।(সূরাঃ মায়িদা, আয়াত- ১০০)

যদি কারো স্বামী অবৈধ প্রেমে মত্ত বেশ্যাসক্ত হয়ে নিজ স্ত্রীর সহিত ভাল ব্যবহার না করে, তাহা হলে নিন্মোক্ত তাবিজটি লিখে স্বামীর ডান হাতে বাঁধবে। আল্লাহর ফজলে অবৈধ প্রেম ও বেশ্যাসক্তি দিল হতে উঠে যাবে।

٧٨٦

নিম্নের দোয়া ৭ বার পাঠ করে সাদা মাটিতে ফুঁক দিয়ে ঐ মাটিতে সামান্য মুখের লালা মিশিয়ে দিবে। অতঃপর ঐ শুকনা মাটি চূর্ণ করে ফোঁড়ায় লাগাবে। এভাবে কয়েকদিনে ইনশাআল্লাহ সুফল পাবে

بِسْمِ اللَّهِ ، تُرْبَةُ أَرْضِنَا ، بِرِيقَةِ بَعْضِنَا ، يُشْفَى سَقِيمُنَا ، بِإِذْنِ رَبِّنَا

يَا رَحِيْمُ (ইয়া রাহিমু) এই পবিত্র নাম লিখে যদি ধুয়ে কোন ফলবান গাছের গোড়ায় দেয়। তাহলে সে গাছে প্রচুর ফল উৎপন্ন হবে।

একশত এক বার বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম মেশক জাফরান কালি দ্বারা কাগজে লিখে কোন পাত্রের ভিতরে ভরে ক্ষেতের মধ্যে পুতে রাখবে।

بسم الله الرحمن الرحيم

এ নকশা লিখে পানিতে গুলে ফসলের উপর ছিটালে অধিক ফসল হবে এবং ফসল নিরাপদে থাকবে।

٧٨٦

ولبثوا فى كهفهم ثلاث مائة سنين وازدادوا تسعا-