ক, খ

اِنَّهُمْ يَكِيْدُوْنَ كَيْدًا- وَّ اَكِيْدُ كَيْدًا- فَمَهِّلِ الْكَافِرِيْنَ اَمْهِلْهُمْ رُوَيْدًا-

وَكَلْبُهُمْ بَاسِطٌ ذِرَاعَيْهِ بِالْوَصِيْدِ

নিচের আয়াত ৪০টি রুটির মধ্যে লিখে দৈনিক একটি করে খাবে। ইনশাআল্লাহ কোন ক্ষতির ভয় থাকবে না।

اِنَّهُمْ يَكِيْدُوْنَ كَيْدًا- وَّ اَكِيْدُ كَيْدًا- فَمَهِّلِ الْكَافِرِيْنَ اَمْهِلْهُمْ رُوَيْدًا-

কাউকে কুকুরে কামড়ালে সম পরিমাণ পানি ও কন্দেছিয়া (আখের গুড়) মিশ্রিত করে তার উপর নিম্নলিখিত দোয়া বিসমিল্লাহ সহ সাতবার পাঠ করে ফুঁক ‍দিযে তা দংশিত ব্যক্তিকে খেতে দিবে।

قُلْ اَعُوْذُ بِرَبِّ الْكَعْبَةِ مِّنْ شَرِّ كُلِّ عَقْرَبٍ وَحَيِّةٍ لَهُمْ يَكِيْدُوْنَ كَيْدًا وَاَكِيْدُ كَيْدًا فَمَهِّلِ الْكَافِرِيْنَ اَمْهِلْهُمْ رُوَيْدَا-

উচ্চারণঃ কুল আউযু বিরাব্বিল কা‘বাতি মিন শাররি কুল্লি আক্বরাবিন ওয়া হায়্যিতিন লাহুম ইয়াকীদূনা কাইদাও ওয়া আকীদু কাইদান ফামাহহিলিল কাফিরীনা আমহিলহুম রুওয়াইদা।

নিম্নোক্ত আয়াত পাঠ করে এক মুঠ ধুলা সাপ বা কুকুরের দিকে ছুড়ে মারলে উহারা কিছুতেই দেখতে ও কামড়াতে পারবে না।

اِنَّهُمْ يَكِيْدُوْنَ كَيْدًا- وَّ اَكِيْدُ كَيْدًا- فَمَهِّلِ الْكَافِرِيْنَ اَمْهِلْهُمْ رُوَيْدًا-

উচ্চারণঃ ইন্নাহুম ইয়াকিদুনা কাইদান। ওয়া আকীদু কাইদান। ফামাহহিলিল কাফিরীনা আমহিলহুম রুওয়াইদা।

وَكَلْبُهُمْ بَاسِطٌ ذِرَاعَيْهِ بِالْوَصِيْدِ-

তাবিজঃ

কোন কিছু কেনার সময় মনে মনে নিম্নে আয়াত পড়তে থাকলে দোকানদার তাকে ঠকাতে পারবে না এবং ক্রেতা লাভবান হবে।

قَالُوا ادْعُ لَنَا رَبَّكَ يُبَيِّن لَّنَا مَا هِيَ إِنَّ الْبَقَرَ تَشَابَهَ عَلَيْنَا وَإِنَّا إِن شَاءَ اللَّهُ لَمُهْتَدُونَ

(সূরা বাকারা, আয়াত নং-৭০)

يَا حَكِيْمُ (ইয়া হাকিমু) এই পবিত্র নামটি পাঠ করলে কঠিন কাজ আল্লাহ তায়ালা সহজ করে দেন।

নিম্নের আয়াত মেশক জাফরান কালি দ্বার লিখে ধৌত করে পান করালে ইনশাআল্লাহ তার কার্পণ্যতা দূর হবে।

لَن تَنَالُوا الْبِرَّ حَتَّىٰ تُنفِقُوا مِمَّا تُحِبُّونَ ۚ وَمَا تُنفِقُوا مِن شَيْءٍ فَإِنَّ اللَّهَ بِهِ عَلِيمٌ – كُلُّ الطَّعَامِ كَانَ حِلًّا لِّبَنِي إِسْرَائِيلَ إِلَّا مَا حَرَّمَ إِسْرَائِيلُ عَلَىٰ نَفْسِهِ مِن قَبْلِ أَن تُنَزَّلَ التَّوْرَاةُ ۗ قُلْ فَأْتُوا بِالتَّوْرَاةِ فَاتْلُوهَا إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ

নিচের তাবিজটি লিখে ক্রিমি রোগীর সাথে রেঁধে দিলে যে কোন ধরনের ক্রিমি আরোগ্য হয়।

٧٨٦

এক বোতল পানিতে সূরা কদর পাঠ করে দম করবে। অতঃপর নিম্নোক্ত আয়াত পড়ে ফুঁক দিবে এবং কিছু গরম পানির সাথে তা মিশিয়ে রোগীকে পান করাবে।

لَافِيْهاَ غَوْلٌ وَّلَاهُمْ عَنْهَا يُنْزِعُوْنَ-

চিনা বরতনে মেশক জাফরান কালি দ্বারা সূরা ফতিহা ও আয়াতে শেফা লিখে গোলাপের পানি দিয়ে ধুয়ে পান করাবে।

৩৩ আয়াত পড়ে কলেরা রোগীকে দম করবে।

নিম্নোক্ত আয়াতটি ১০১ বার পড়ে পানিতে ফুঁক দিয়ে সে পানি রোগীকে পান করাবে।

سَلَامٌ قَوْلًا مِّنْ رَّبِّ رَّحِيْمِ-

আর পাঁচবার কাগজে লিখে তাবীজ করে সাথে রাখবে।

নিচের তাবিজটি লিখে হাতের বাজুতে ধারণ করবে এবং কিছু টাকা পয়সা খয়রাত করে দিবে।

الهى بحرمت حضرت شيخ محمد صادق اكابر اوليا ولد شيخ احمد سرهندى مجدد الف ثانى رضى الله عنهما الله شافى از شربلاء وبا نكهد ار الله كافى-

কলেরা থেকে নিরাপদ থাকার তদবীর

নিম্নোক্ত আয়াত মেশক জাফরান দ্বারা লিখে তাবিজ বানিয়ে গলায় ব্যবহার করলে কলেরা রোগ হতে নিরাপদ থাকবে।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ- حم – عسق – كَذٰلِكَ يُوحِي إِلَيْكَ وَإِلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِكَ اللَّهُ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ-

(সূরাঃ শুরা, আয়াতঃ ১-৩)

কৃষিকাজে উন্নতি করার জন্য নিম্নোক্ত নকশা মাদুলীতে ভরে সঙ্গে ব্যবহার করবে।

٧٨٦

চল্লিশ বার الله الصمد আয়াতটি কাসার থালায় পড়ে সাপ, কুকুর বা শিং মাছের দংশিত রোগীর পিঠে লাগালে বিষ থাকাকালিন তা পড়বে না। বিষ নষ্ট হবার সাথে সাথে নীচে পড়ে যাবে।

নিম্নলিখিত তাবিজটি কব্জী ও কনুইয়ের মাঝ বরাবর বাঁধলে ইনশাআল্লাহ আরোগ্য হবে।

٧٨٦

খুজলি পাঁচড়ায় আক্রান্ত হলে নিম্নের তাবীজটি রবিবারে লিখে গিলে ফেলবে।ইনশাআল্লাহ আর কোন দিন এ রোগে আক্রান্ত হবে না।

٧٨٦

আসহাবে কাহাফের নাম কাগজে লিখ গাছে লটকালে ইনশাআল্লাহ গাছের পোকা দূরীভুত হবে।

بحرمة يمليحا مسلمينا كشفظ يونس تبيونس يوانس يونس اذرا فطيونس بولس وكلبهم قطمير-