ব, ভ

১ নং-
يَا حَفِيْظُ (ইয়া হাফিজু) এই নাম মোবারক ১০১ বার লিখে সঙ্গে রাখলে আল্লাহর রহমতে বাঘ-ভাল্লুক তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না।
২নং-
(আল হাফিযু) এই নাম খানা লিখিয়া সঙ্গে রাখিলে সকল প্রকার বিপদ হতে রক্ষা পাওয়া যায়। বাঘ, ভাল্লুক, জ্বিন-ভূত তার কোন অনিষ্ট করতে পারে না
১নং-

নিম্নলিখিত ৩টি আয়াত ৩ টুকরা কাগজে মেশক জাফরান কালি দ্বারা লিখে ক্রমাগত প্রতি শুক্রবার এক টুকরা কাগজ খালি পেটে গিলে খাবে। ইনশাআল্লাহ জেহেন ও বক্তৃতা করার শক্তি বৃদ্ধি পাব।

১ম শুক্রবার

الله لا اله الا هو الحى القيوم-

২য় শুক্রবার

والله اعلم حيث يجعل رسالته-

৩য় শুক্রবার

الله لطيف بعباده-



২নং-

কোন কিছু মনে রাখতে অসুবিধা হলে ৫ বা ৭ তোলা পরিমাণ থানকুনি পাতার রস এক চামচ মধু ও আধা কাপ দুধের সাথে মিশিয়ে পান করলে স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং এটি খুবই উপকারী।

১নং-

যদি মানুষরূপী শয়তান জ্বীন শয়তারে মাধ্যমে কোন লোকের উপর যাদু বান মেরে থাকে তবে নিম্নোক্ত তাবিজটি চীনা মাটির বরতনে জাফরানের কালি দ্বারা লিখে পানি দ্বারা ধৌত করে রোগীকে পান করাবে এবং কাগজে লিখে তাবিজ বানিয়ে রোগীর গলায় বেঁধে দিবে। ইনশাআল্লাহ যাদুর আছর নষ্ট হয়ে যাবে, রোগী আস্তে আস্তে ভাল হয়ে উঠবে।

٧٨٦

١٩١٦

١٩٦٩

١٩٢٦

١٩٣٣

١٩٢٣

١٩٢٢

١٩١٨

١٩٢٨

١٩٢١

١٩٢٤

١٩٣١

١٩٢٨

١٩٣٠

١٩٢٩

١٩٢٥

١٩٢٥



২নং-

নিম্নোক্ত আয়াত পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের পরে এবং রাতে শোয়ার সময় সাত বার করে পাঠ করলে যাদু-টোনা হতে নিরাপদ থাকবে। একাধারে চল্লিশ দিন পর্যন্ত এ আমল জারী রাখলে সারা জীবনে কোন প্রকার যাদুর আছর হবে না।

وَمَنْ يَخْرُجْ مِنْ بَيْتِهِ مُهَاجِرًا إِلَى اللَّهِ وَرَسُوْلِهِ ثُمَّ يُدْرِكْهُ الْمَوْتُ فَقَدْ وَقَعَ أَجْرُهُ عَلَى اللَّهِ ۗ وَكَانَ اللَّهُ غَفُوْرًا رَّحِيْمًا

উচ্চারণঃ ওয়ামাই ইয়াখরুজু মিম বাইতিহী মুহাজিরান ইলাল্লাহি ওয়া রাসূলিহী। ছুম্মা ইউদ রিকহুল মাওতু ফাকাদ ওয়াক্বায়া আজরুহু আলাল্লাহি ওয়া কানাল্লাহু গাফুরার রাহিমা।

১নং-

তাবিজটি আতর মেখে মাদুলিতে ভরে ছেলেমেয়েদের সঙ্গে ধারন করালে বিছানায় প্রশ্রাব বন্ধ হবে ইনশাআল্লাহ।

٧٨٦

٣١٥٧

٣١٥٠

٣١٥٥

٣١٥٢

٣١٥٤

٣١٥٦

٣١٥٣

٣١٥٨

٣١٥١



২নং-

নিম্নোক্ত তাবিজটি লিখে শিশুর বালিশের নীচে অথবা খাটের সাথে লটকিয়ে রাখলে শিশু বিছানায় প্রশ্রাব করবে না।

معهوام١٨ هى ٥٥٥٥٥٥٥ هيا

هيا هيا هيا هيا هيا هيا او او او

১নং-

যদি কোন ব্যক্তি বিদেশে আটক অবস্থায় দেশে ফিরার চিন্তা করছে অথচ আসার কোন ব্যবস্থা হচ্ছে না, তবে সে يَا اَوَّلُ ( ইয়া আউয়ালু) এই নাম মোবারক প্রতি জুমার রাতে ১০০০ বার পাঠ করবে। ইনশাআল্লাহ তার দেশে ফিরার ব্যবস্থা হয়ে যাবে।

يَا وَارِثُ (ইয়া ওয়ারিসু) এই নাম মোবারক মাগরিব ও এশার মধ্যবর্তী সময়ের মধ্যে ১১২১ বার পাঠ করবে।এরূপ ১১ দিন করবে।আল্লাহর রহমতে চাকরীর ব্যবস্থা হয়ে যাবে।

১নং তদবীর

কোন স্থানে ব্যাথা হলে সেই স্থানটি আঙ্গুলী দ্বারা সজোরে চেপে ধরে সূরা আলামতারা ৭বার পড়িয়া দম করবে। সূরা পড়বার পূর্বে বিসমিল্লাহ পড়বে।



২নং তদবীর

কোন স্থানে ব্যাথা হলে ব্যাথার স্থানে জোরে চেপে ধরে সূরায়ে ফাতেহা ১১ বার পড়ে দম করবে, যদি প্রথমবার দম করলে ব্যাথা আরোগ্য না হয় তা দ্বিতীয় বা তৃতীয় বার দমে ইনশাআল্লাহ আরোগ্য হবে।



৩নং-

ব্যথার স্থানে হাত রেখে নিম্নোক্ত আয়াত পাঠ করলে আল্লাহর রহমতে ব্যথা আরোগ্য হবে।

وَبِالْحَقِّ اَنْزَلْنَاهُ وَبِالْحَقِّ نَزَلَ-

উচ্চারণঃ ওয়াবিল হাক্বক্বি আনযালনাহু ওয়া বিল হাক্বক্বি নাযালা।

১নং-

প্রতিদিন ১০০ বার নিম্নোক্ত দোয়া পাঠ করবে

يَادَائِمُ الْعَزِّ وَالْبَقَاءِ ياذَا الْجَلَالِ وَالْجُوْدِ وَالْعَطَاءِ يَا وَدُوْدُ يَاذَ الْعَرْشِ الْمَجِيْدِ يَا فَعَّالٌ لِّمَا يُرِيْدُ-


২নং-

নিম্নোক্ত নকশা মাদুলীতে ভরে সঙ্গে ব্যবহার করবে।

الرحيم

الرحمن

الله

بسم

بسم

الله

الرحيم

الرحمن

الرحيم

الرحمن

بسم

الله

الله

بسم

الرحيم

الرحمن



৩নং-

يَا رَحْمَنُ (ইয়া রাহমানু), يَا رَحِيْمُ (ইয়া রাহিমু) নাম মোবারক দুটি একত্রে মিলিয়ে প্রত্যেহ ফজরের নামাযের পরে ১০০ বার পাঠ করবে। তাহলে ব্যবসায়ে প্রচুর উন্নতি করবে।

অবিবাহিত থাকাকালীন নিজের আত্ম-সংযম রক্ষা এবং ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়া থেকে বেচে থাকবার জন্য সৎ এবং নেককার স্ত্রী লাভের উদ্দেশ্যে নিম্নের আয়াতে পাকের তাবিজটি জুমআর দিন বাদ জুমআ লিখে ডান হাতের বাজুতে ধারণ করবে। খোদার মরজি সে কখনো অসৎ কাজের দিকে প্রলুব্ধ হবে না এবং এ প্রকার সংযমের বদৌলতে আল্লাহ পাক তাকে সুশ্রী এবং সৎ স্ত্রী দান করবেন।

نَحْنُ نَرْزُقُكَ وَالْعَاقِبَةُ لِلتَّقْوَىٰ-

১নং-

يَا حَفِيْظُ (ইয়া হাফিজু) এই নাম মোবারক ১০ বার লিখে তাবিজ বানিয়ে সাথে রাখলে ইনশাআল্লাহ বদ নজর থেকে রক্ষা পাবে।



২নং-

শিশুদের গলায় ধারণ করালে আল্লাহর রহমতে বদ নজর হতে মুক্তি পাবে।

٧٨٦

١٣٧٥١٩

١٣٧٥٣٢

١٣٧٥٣٠

١٣٧٥٢٦

١٣٧٥٣١

١٣٧٥٢٥

١٣٧٥٢٠

١٣٧٥٣٢

١٣٧٥٢٤

١٣٧٥٢٨

١٣٧٥٢٥

١٣٧٥٢١

١٣٧٥٣٤

١٣٧٥٢٣

١٣٧٥٢٣

١٣٧٥٢٥

১নং-

বমি বন্ধের জন্য নিচের তাবীজ চিনা মাটির প্রিজে বা প্লেটে লিখে পান করাবে।

٧٨٦

٣٩٨

٤٠٥

٤٠٠

٤٠٣

٤٠١

٣٩٩

٤٠٢

٣٩٧

٤٠٤



২নং-

যদি কারো অনবরত বমি হতে থাকে তাহলে নিম্নলিখিত তাবিজ গলায় দিবে।

٧٨٦

علة

على هم

هفتم

فرد

ختم

طاله

حموما

هـ

فتنم

نعم

মেঘ আসতে দেখলে নিম্নোক্ত আয়াত পড়তে থাকলে মেঘ ছিন্ন-বিছিন্ন হয়ে চলে যাবে। তবে অযথা এ আমল করা উচিৎ নয়।

وَيَجْعَلُهُ كِسَفًا

উচ্চারণঃ ওয়া ইয়াজআলুহু কিসাফান
(সূরাঃ রুম, আয়াতঃ ৪৮)

১নং-

নিম্নের তাবিজটি লিখে ছেলে মেয়েদের গলায় বেধেঁ দিবে।

٧٨٦

بو

ج

بج

ب

ط

و

يب

ش

و

له

ا

يد

ط

ى

ح

انا



২নং-

বসন্ত কলেরা প্রভৃতি রোগে আক্রান্ত হলে নিম্নলিখিত তাবীজ পবিত্র অবস্থায় লিখে ১টি বাড়ির যে কোন স্থানে গেড়ে দিবে এবং অন্য আরেকটি তাজিব রোগীর গলায় ধারণ করাবে। আল্লাহর রহমতে শেফা পাবে ও বাড়ীর অন্যান্য লোক মাহফুজ থাকবে।

بسم الله الرحمن الرحيم

٣٠ ٣٩٣٧



৩নং-

যদি কারো বসন্ত রোগ হয় তাহলে দুই চা চামচ কলমী শাকের রস গরম দুধের সাথে গুলায়ে সেবন করাবে। ইনশাআল্লাহ বসন্ত রোগ দূর হয়ে যাবে।

যে কোন ব্যক্তি বিসমিল্লাহসহ একুশবার সূরা ফাতেহা পাঠ করে বিচারকের সামনে উপস্থিত হলে, সে বিচারক অতিশয় দয়াপরবশ হয়ে বিচার প্রার্থীর উপর সদয় ব্যবহার করবে।

নিম্নলিখিত আয়াত লিখে সঙ্গে ধারণ করবে।

قِيلَ يَا أَرْضُ ابْلَعِي مَاءَكِ وَيَا سَمَاءُ أَقْلِعِي وَغِيضَ الْمَاءُ وَقُضِيَ الْأَمْرُ وَاسْتَوَتْ عَلَى الْجُودِيِّ وَقِيلَ بُعْدًا لِّلْقَوْمِ الظَّالِمِينَ

(সূরাঃ হুদ, আয়াত- ৪৪)

১নং-

الله الصمد (আল্লাহুস সামাদ) পবিত্র নাম কাঁশার থালায় ৪০ বার পড়ে ফুঁক দিবে। অতঃপর তা দংশিত ক্ষত স্থানে লাগিয়ে দিবে। তখন থানা শরীরে চুম্বুকের মত লেগে থাকবে। বিষক্রিয়া নষ্ট হয়ে গেলে থালা খোলে পড়ে যাবে। এটা পরীক্ষিত আমল।



২নং-

নিম্নের আয়াতটি দংশিত ক্ষতস্থানে আঙ্গুলি ঘুরাতে ঘুরাতে এক শ্বাসে ৭ বার পাঠ করে ফুঁক দিবে। এরূপে কয়েকবার করবে। ইনশাআল্লাহ বিষ যতই মারাত্মক হউক তা পানি হয়ে যাবে।

وَاِذَا بَطَشْتُمْ بَطَشْتُمْ جَبَّارِيْنَ-

দ্রুত বীর্যপাত বন্ধের জন্য নিম্নের তাবিজটি কোমরে দিবে।

الله موز وتجارات

موه اره ووواعه

ভীমরুল, বোলতা মৌমাছি ইত্যাদি বিষাক্ত পোকার দংশন জ্বালা দূর করতে

১নং-

নিঃশ্বাসে তিনবার সিমিল্লাহ শরীফ পাঠ করতঃ ডান হাতের শাহাদাত অঙ্গুলিটি দংশিত স্থানের চারপাশে ঘুরায়ে দম করবে। আল্লাহর রহমতে সাথে সাথে বিষের জ্বালা কমে যাবে।

২নং-

অথবা ছোট একখানা গাছের ডাল নিয়ে নীচের আয়াতটি বিসমিল্লাহ ব্যতীত পাঠকরতঃ দংশিত স্থানের উপরের দিক হতে নীচের দিকে ঝাড়তে থাকবে। যতক্ষণ পর্যন্ত বিষ না থামবে। ততক্ষণ পর্যন্ত এরূপ করতে থাকবে।

اِنَّهُمْ يَكِيْدُوْنَ كَيْدًا- وَاَكِيْدُ كَيْدًا -فَمَهِّلِ الْكَافِرِيْنَ اَمْهِلْهُمْ رُوَيْدَا-

يَا بَرُّ (ইয়া বাররু) এই নাম মোবারক ২১ বার পাঠ করে নৌকা, জাহাজ অথবা গাড়ীতে উঠলে আল্লাহর রহমতে নিরাপদে গন্তব্যস্থানে পৌঁছবে।

Categories

Most Popular

error: Content is protected !!